Bangla Golpo | Bangla Story | Loboner Pahar - tricksky

 

লবণের পাহাড় বাংলা গল্প


আসসালামু আলাইকুম, সবাই কেমন আছেন? আশা করছি সবাই আল্লাহ্‌র রহমতে ভালআছেন। নিয়মিত ৫ ওয়াক্ত সালাত আদায় করুন। আজকের পোস্ট এ আপনারা লবণের পাহার গল্পটি। তো চলুন শুরু করা যাক- হ্যা, অবশ্যই গল্পটি ময়োযোগ দিয়ে পড়ুন!

লবণের পাহাড়

সরদার ফজলুল করিম

লবণ থেকেই লবণ-জ্ঞান। আর এই লবণ-জ্ঞান না থাকা কেবল লজ্জার বিষয় নয়, মূর্খতারও চিহ্ন। তোমরা নিশ্চয়ই কোন না কোন সময়ে আব্বা-আম্মার বকুনি খেয়েছ :
তোর দেখছি লবণ-জ্ঞান নেই । কিন্তু লবণ থাকলে তো লবণ-জ্ঞান হবে। লবণ যে কী মজার বস্তু তা লবণ যে খায়নি
সে কেমন করে বুঝবে ? তোমরা বলবেঃ লবণ খায়নি, এমন মানুষও কি সম্ভব ? আমি বলিঃ কেন সম্ভব হবে না ? আর সে মানুষ, যে সে মানুষ নয়— বিরাট এক দেশের সম্রাটেরই ছিল না এই লবণ-জ্ঞান।⤵️

♦️সে অনেক—অনেক দিন আগের কথা। এক দেশে বাস করত এক সওদাগর । সওদাগরের ছিল তিন ছেলে। নিকোলাস, পিটার আর আইভান । সওদাগর বুড়ো হয়েছে। বড় চিন্তায় পড়েছে সে। ছেলেগুলোর একটা হিল্লে করা দরকার। বড় দুটো যদিও বা কিছু করতে পারে, কিন্তু ছোট আইভানটা কুঁড়ের হাঁড়ি। ওর ভাত জুটবে কি করে! সওদাগর তাই ডেকে বলল তার বড় দু’ছেলে নিকোলাস আর পিটারকেঃ আমি বুড়ো হয়েছি, কখন আছি কখন নাই তার ঠিক কি। এবার তোমরা নিজেরাই বাণিজ্যে যাও। তোমাদের দু' ভাইকে দুটো সওদাগরী জাহাজ দিচ্ছি আর দিচ্ছি বাণিজ্যের জন্য জাহাজ- ভর্তি পশম। নিকোলাস আর পিটার খুশী হয়ে তাদের জাহাজের নোঙর তুলে লোক-লস্কর নিয়ে বাণিজ্যের পথে যাত্রা করল। নিকোলাস চলল উত্তর মুখে, পিটার চলল দক্ষিণে। ছোট ভাই আইভানের মুখ মলিন হল। আলসে হলেও বাবার এমন ব্যবহারে কার না মন খারাপ করে। আইভান পিতার দিকে প্রশ্ন ভরা চোখ নিয়ে চাইল : বাবা, আমায় কি দেবেন আপনি ? সওদাগর রেগে বললঃ  যাও, আলসের ধাড়ী কোথাকার ? তোমায় কি দেব ? তুমি কি কোন কাজ করতে পারবে ?

আইভান বললঃ  বাবা, আমাকেও আপনি একটি সওদাগরী জাহাজ দিন। সে জাহাজ নিয়ে আমিও আমার ভাগ্য পরীক্ষায় যাত্রা করব ।

সওদাগরের রাগ পড়ে নাঃ  যাও, যাও। আমার সময় নষ্ট কোরো না। সারা বছর তো দেখেছি চুলোর পাশে বসে আগুনে শরীর গরম করেছ আর সূর্যমুখীর বিচি কুট কুট করে চিবিয়েছ । যাও, এখন তাই করগে!
বাবার একথায় আইভানের চোখে পানি আসে। মাকে যেয়ে বলে : মা, আমিও নিকোলাস ও পিটারের মত জাহাজ নিয়ে বাণিজ্যে যাব ।

মা বললঃ  তোর বাবাকে কি তুই একথা বলেছিস ?
আইভান বললঃ  হ্যাঁ, কিন্তু তিনি আমায় একটি নৌকাও দিতে চান না মা সান্ত্বনা দিয়ে বললঃ কাঁদিস নে আইভান । আমি ওঁকে বুঝিয়ে বলব । তাই হল। মা বুঝিয়ে বলাতে বাবা শেষ পর্যন্ত আইভানকে একটি ফুটো জাহাজ, কতকগুলো আলসে লস্কর আর এক বোঝা পুরানো পশম দিয়ে বললেন : তোমার জন্য এর বেশী টাকা আমি ঢালতে পারব না। আইভান তাতেই খুশী । সে বললঃ বাবা, আমি আর কিছু চাই নে। আপনি দেখবেন এ দিয়েই আমি এমন কাজ করব যাতে আপনি আমায় আর খারাপ ভাববেন না । নোঙর তুলে আইভানের জাহাজও সমুদ্রের বুকে পাড়ি দিল। প্রথম এক মাস সমুদ্রের বুকে তাদের ভালই কাটল। ঝড়, মেঘ-বৃষ্টি নেই। আইভানের জাহাজ এগিয়ে চলে। কিন্তু তার পরেই হঠাৎ এল ঝড়। আর সে ঝড়ের টানে আইভানের জাহাজ এসে ধাক্কা খেল নাম-না-জানা এক দ্বীপের কূলে।

কূল থেকে আইভান দেখতে পেল, সমস্ত দ্বীপটিকে ঘিরে রয়েছে বিরাট এক পাহাড়। ধবধবে শাদা। এ কি বরফের পাহাড়? তুষারের স্তূপ? আগ্রহের সঙ্গে জাহাজ থেকে নেমে এল আইভান। পাহাড়ের কাছে এসে পাহাড়ের ছোট্ট একটি দানা মুখে দিতেই চমকে উঠল আইভান। এ তো বরফ নয়— এ যে লবণ! এত বড় লবণের পাহাড়! মাথায় বুদ্ধি খেলে গেল অমনি । আমি তো এই লবণ বিক্রি করেই সোনা দিয়ে জাহাজ ভরতে পারি । যেই বুদ্ধি সেই কাজ। আইভান হুকুম দিল তার নাবিকদের। ফেলে দাও পুরানো পশমের বোঝা । লবণের পাহাড় থেকে লবণ তুলে জাহাজকে ভরে ফেলো। জাহাজ-ভর্তি লবণ নিয়ে আইভান আবার পাড়ি জমাল সমুদ্রে। এবার তার জাহাজ এসে ঠেকল বিরাট এক দেশের গায়ে। এদেশের রাজার নাম জার। আইভান ভাবল : এই দেশের বাজারে-বন্দরে আমি লবণ বিক্রি করব। এক থলে লবণ নিয়ে সে তাই বন্দরে নেমে পড়ল। বাজারে যাকে পেল তাকেই সে বলল : দেখুন ভাই, আমার জাহাজ-ভর্তি লবণ আছে । আমি লবণ বিক্রি করব । কিনবেন আপনারা আমার লবণ নতুন দেশের মানুষ অবাক হয়ে বলেঃ লবণ ? দেখি দেখি। লবণ আবার কি বস্তু? আমরা তো নাম শুনিনি তার ।

এক মুঠো লবণ হাতে নিয়ে তারা বলেঃ ধ্যাৎ, এ যে দেখছি সাদা বালি । লবণ আবার কি জিনিস ? লবণের আবার নাম শুনেছে কেউ ?
এমনি করে সবাই চলে যায়। কেউ আর সওদাগর আইভানের লবণ কিনতে চায় না। কেননা তাদের তো লবণ-জ্ঞান নেই ।
এবার আইভানের দুঃখ হল । ভাবলঃ  কি ভুলই আমি করলাম। পশমের বোঝা দিলাম ফেলে । এখন কী বিক্রি করে খাবার কিনব ?

ক্ষুধার জ্বালায় আইভান এ জায়গা থেকে সে জায়গায় যায়, যদি এক মুঠো খাবার পায় । এমনি করে আইভান একদিন যেয়ে উপস্থিত হল সম্রাট জারের প্রসাদের পেছন দিয়ে তার বাবুর্চিখানায় । রাজার বাবুর্চিদের অনুরোধ করে বলল : ভিনদেশী এক সওদাগর আমি। আমায় কিছু খেতে দেবেন ? আমার বড় খিদে পেয়েছে।
লবণের পাহাড় বাংলা গল্প

হেড বাবুর্চি একথা শুনে বললঃ নিশ্চয়, নিশ্চয়। জারের প্রাসাদ থেকে তুমি না খেয়ে যাবে কেন । এসো তুমি, যা খাবে তাই নাও । এই বলে সে আইভানের সামনে তাদের তৈরী কত রকমের খানা এনে রেখে দিল । আইভান সবটা থেকেই খেয়ে খেয়ে চমকে ওঠে ঃ আরে হ্যা, এ কি খাওয়া যায়।! এতে দেখি একটুও লবণ নেই ।
আইভান বলল : বাবুর্চি ভাই, আপনার খাবারে তো কোন স্বাদ নেই। আমার কাছে একটা জিনিস আছে, তার একটু ছিটিয়ে দিলে আপনার সব খাবারই দেখবেন কেমন সুস্বাদু
হয়ে যায়। হেড বাবুর্চি বলল : কি সে জিনিস ?
আইভান বলল : লবণ । হেড বাবুর্চি আঁতকে উঠলঃ লবণ! সে আবার কী বস্তু ? না না বাপু, ওর আমি নাম শুনিনি কোনদিন। তুমি নিজের খাওয়ায় ওটা দিতে চাও, দাও। কিন্তু খবরদার রাজার খাবারে যেন একটুও না পড়ে। কিন্তু কার কথা কে শোনে! যেই না হেড বাবুর্চি একটু ওদিকে গেছে তো আইভান জারের খাবারের সবটাতে আন্দাজ মত ছিটিয়ে দিল লবণের গুঁড়ো। বাবুর্চিরা তো আর জানে না। তারা সেই খাবারই ট্রের মধ্যে তুলে রাজার খানার টেবিলে নিয়ে হাজির করল । খাওয়ার টেবিলে খেতে বসেছে জার আর জারিনা আর তাদের মেয়ে সোনিয়া । আজকের খাবার একটু মুখে দিয়েই চমকে উঠলেন জার । বাহ্! এমন তো আর খাইনি কোনোদিন ? চমকে উঠলেন আর একটু মুখে দিয়ে জারিনাঃ  আহ্! এমন স্বাদ তো আর হয়নি কোনোদিন । লাফিয়ে উঠল মেয়ে সোনিয়া : এতদিন ব্যাটারা কি রেঁধেছে । আজকের মত এমনটি তো আর হয়নি কোনদিন।

জার বললেনঃ  নিশ্চয়ই কিছু মিশিয়েছে খাবারে । হাঁক দিলেন হেড বাবুর্চিকেঃ  বাবুর্চি! বাবুর্চির দল তো কাঁপতে কাঁপতে হাজির। সামনে তাদের হেড বাবুর্চি।
জার হাঁকলেনঃ  কি মিশিয়েছ খাবারে ? শিগগির করে বলো, নয়তো তোমার গর্দান যাবে এক্ষুনি । বাবুর্চি বলল : হুজুর, ভিনদেশী এক সওদাগর এসেছিল রান্নাঘরে ক্ষুধার্ত হয়ে কিছু খেতে। তার হাতে একটা জিনিস ছিল। সে বলে তাকে লবণ। আমরা দেখিনি। সে জিনিসই হয়ত সে মিশিয়ে দিয়েছে হুজুরের খাবারে।  লবণ ! লবণ বলে একে ! জার লাফিয়ে ওঠেন । ডাক ভিনদেশী সেই সওদারগরকে।
আইভানকে অমনি তারা নিয়ে এল জারের কাছে । জার বললেনঃ কি নাম তোমার ? তুমি কেন তোমার লবণ মিশিয়েছ আমার খাবারে ? আইভান বলল : হুজুর, আমার নাম আইভান। আমাদের দেশে লবণ মিশিয়ে আমরা খাবার তৈরি করি। তাতে সমস্ত খাবার সুস্বাদু হয়। জার বলেনঃ সে আর বলতে! তোমার কাছে আরো আছে এই জিনিস? আইভান বললঃ  আমার জাহাজ-ভর্তি লবণ আছে। আমি সবই আপনার কাছে বিক্রি করতে পারি । জার বললেন : উত্তম কথা। কি দাম তুমি নেবে ?আইভান বলল : আমার লবণের ওজনের তিনগুণ সোনা দিতে হবে আমাকে।
জার বললেনঃ তুমি তাই পাবে। তোমার এ জিনিস সোনার মতোই মূল্যবান । জারের হুকুমে অমনি জারের সৈন্যরা আইভানের জাহাজ থেকে ব্যাগ ভর্তি করে করে সব লবণ নামিয়ে আনল। দেখা গেল, এক হাজার ব্যাগ লবণ ছিল জাহাজে। জার তো দেখে খুশী হয়ে বললেনঃ বেশ কয়েক বছর তো আমার দেশের মানুষ এই লবণ দিয়ে খাবার বানিয়ে খুশী থাকতে পারবে। তিনি আদেশ দিলেনঃ  এক্ষুনি তোমরা আইভান সওদাগরের জাহাজে তিন হাজার ব্যাগ সোনা বোঝাই করে দাও। এমনি করে সোনার থলেতে আইভানের জাহাজ ভরে উঠল। জাহাজ-ভর্তি সোনা দেখে আইভানের মন আনন্দে ফুলে উঠল। সে বললঃ  এ সোনা দিয়ে আমার অনেক অনেক বছরই আরামে কাটবে।
সম্রাট জার আইভানকে শুধু সোনা দিলেন না। আইভানের ভাঙা জাহাজের বদলে দিলেন আর একটি নতুন জাহাজ। আইভান মনে ভাবল : এবার আমি যখন এক জাহাজ- ভর্তি সোনা নিয়ে ফিরে যাব দেশে, তখন বাবা-মা আমার জন্য নিশ্চয়ই আনন্দে এবং গর্বে ভরে উঠবেন । আমার ভাইয়েরা নিশ্চয়ই এমন ভাগ্য অর্জন করতে পারেনি । আইভানের যাত্রার তারিখ এবার ঠিক হল। আইভান হুকুম দিল তার নাবিক ও লস্করদের : তোমরা তৈরী হও, এবার আমরা যাত্রা করবো আমাদের দেশের দিকে। ...তোমরা নিশ্চয়ই এবার বলে উঠবে : তারপর ? হ্যাঁ, তার পরও রয়েছে জারের মেয়ে সোনিয়ার কথা আর রয়েছে আইভানের দুষ্ট ভাই নিকোলাস ও পিটারের কথা। কিন্তু সব
কথার বড় কথা হল : ছোট্ট আইভান বিরাট দেশের সম্রাট জারের মুখে লবণের স্বাদ এনে দিয়েছিল । এবার থেকে জার বুঝলেনঃ  লবণ কি বস্তু আর লবণ-জ্ঞান কাকে বলে ।

বাংলা গল্প পর্ব- ০৩ এ- আপনাদের জন্য থাকছে সব থেকে সেরা এবং বিখ্যাত একটি গল্প (টাইম মেশিন) - অল্প কিছু তুলে ধরা হলো নিচে:-

টাইম মেশিন

নাম গোপন করে লাভ নেই । নামটা আমার বলেই ফেলি । আমার নাম হেনরী। আমি আমার এই গল্পটা বলেছিলাম আমার বন্ধু জেমস, জন আর রিডের কাছে। ওরা বিশ্বাস করেনি আমার কথা। হেসে উড়িয়ে দিয়েছিল। আমাকে বলেছিল ফাঁকিবাজ। আমি বলেছিলাম ওদেরকে, আমি একটা কালের কল বানিয়েছি। সে কল সময়ের বুকে আগু-পিছু করতে পারে— যেমন ইচ্ছা তেমন যেতে পারে। মানে কেবল গতকালের নয়, আগামী কালকেও সে দেখে আসতে পারে। ওরা সেদিন আমার কথা বিশ্বাস করেনি । বছর ষাট আগে বলেছিলাম কিনা। আজ আমার কথাটা তোমাদের কাছে ঝালহীন ঝোলের মত হয়ত পানসে মনে হবে। বলবে এটা আর এমন কি শক্ত! কিন্তু ওরা সেদিন বিশ্বাস করেনি। ওরা বলল, পানির ওপর দিয়ে নৌকা চলে জাহাজ চলে। এমনকি তল দিয়ে সাবমেরিন চলে, তা আমরা বুঝি। বাতাসের মধ্য দিয়ে উড়োজাহাজ চলে তাও আমরা দেখি। কিন্তু সময়ের মধ্য দিয়ে জাহাজ যেয়ে আগামী কালকেই আজ কেমন করে দেখে আসবে ? ওদের মাথায় একেবারে বুদ্ধি নেই। ওদের কেমন করে বোঝাই ? কিন্তু তোমরাই বল স্থান আর কাল— মানে সময় আর স্থান— এ দুটোর মধ্যে পার্থক্য কি ? স্থানের কথা যখন আমরা বলি তখন তো তার মধ্যে আগু-পিছু করতে আমাদের কোন অসুবিধা হয় না।

আমরা পাঁচ মাইল আগেও যেতে পারি— আবার পাঁচ মাইল পেছনে ফিরেও দেখে আসতে পারি। তাহলে সময়ের বেলাই বা তা হবে না কেন ? আমরা বলি, তোমার কোন সময়ে মানে কোন্ বছর জন্ম ? জবাবে বলি, আমার জন্ম, ১৯০৮ সালের ১লা মে তারিখে। আমরা আফসোস করে বলি, হায় যদি ফিরে যেতে পারতাম ৬০ বছর আগের সেই দিনটিতে! আমি বলি, অসুবিধা কি ? আমার কালের কলে চেপে তার ব্যাক গিয়ারের লেভারটা অর্থাৎ পেছনে যাওয়ার লেভারটা চেপে দিলেই দিন-কাল-বছর পেরিয়ে ঠিক ৬০ বছর আগের সেই দিনটিতে যেয়ে নেমে পড়তে পারবে। আর পেছনেই যদি পারি সামনেই বা পারব না কেন। সামনের লেভারটা চেপে দিলে সাঁ করে দিন-কাল-বছর—এমন কি এই শতাব্দীর যে কটা বছর বাকি আছে তা পার হয়ে সামনের শতাব্দীতেও উঁকি মেরে আসতে পারি। মাত্র চল্লিশ-বিয়াল্লিশ বছর সামনে যাওয়ার ব্যাপার নয়। আমি গিয়েছিলাম তার চেয়েও অনেক অনেক বেশি বছর। সেই কথাটাই বলছি ল্যাবরেটরীতে পরীক্ষার পরে মেশিন বসানো আমার শেষ হয়েছে— আমার ‘কালের কল’ বা ইংরেজীতে বলতে পারো ‘টাইম মেশিন’ ।


আশা করি এই পোস্ট টি আপনাদের কাছে অনেক ভালো লেগেছে। ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই কিন্তু কমেন্ট করে জানাবেন। আর এরকম সব পোস্ট পেতে প্রতিদিন ভিজিট করতে থাকুন আমাদের এই ওয়েব সাইট টি। আবার দেখা হবে পরবর্তী কোনো পোস্ট এ। সে পর্যন্ত সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।



Md: Minhajul Islam YT
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url